ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি ভর্তি বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে জানুন

প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আপনারা কি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সাইন্স এন্ড মিডিল ফারি ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে চাচ্ছেন তাহলে আজকে আপনার জন্য আমার এই আর্টিকেলটি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সাইন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এর ভবিষ্যৎ কি এ সরকারিভাবে মিডওয়াইফারি কলেজ গুলো কোথায় কোথায় অবস্থিত সেসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আমার এই পোস্টটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি ভর্তি বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে জানুন
শিক্ষার্থীর বন্ধুদের জন্য আজকের আমার এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ আশা করি পুরোটা পড়বেন এবং অনেক কিছু জানতে পারবেন তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সাইন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি সেসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা

ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি ভর্তি বিজ্ঞপ্তি

এটিকে প্রচলিত ভাষায় ডিপ্লোমা নার্সিং বলে। বিএনএমসির অধীনে ৩ বছর মেয়াদী একটি ডিপ্লোমা কোর্স। বাংলাদেশের অন্যান্য বিভাগের ডিপ্লোমা শিক্ষায় সাধারণ ভর্তি যোগ্যতা এসএসসি হলেও নার্সিংয়ের ডিপ্লোমা শিক্ষার ভর্তি যোগ্যতা যে কোনো বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস। সাধারণত বিএনএমসি সারাদেশে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে থাকে এবং মেধাক্রম অনুযায়ী সরকারি নার্সিং ইনস্টিটিউটগুলোয় আসন বিন্যাস করে থাকে। সরকারি নার্সিং ইনস্টিটিউটগুলোয় মেধাতালিকা এবং অপেক্ষমান তালিকা দিয়ে নির্ধারিত আসন পূরণ হলে ভর্তি পরীক্ষায় পাস করা বাকি শিক্ষার্থী নিজেদের পছন্দমত বেসরকরি নার্সিং ইনস্টিটিউটগুলোয় ভর্তি হতে পারে।
ইনস্টিটিউটগুলো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয় না। বিএনএমসি নিজেই এ ক্ষেত্রে শিক্ষা বোর্ডের ভূমিকায় থাকে। একাডেমিক কোর্স সম্পন্ন হলে বিএনএমসির লাইসেন্স পরীক্ষায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে তারা ‘নার্স ও মিডওয়াইফ প্র্যাকটিশনার্স’ নামে রেজিস্ট্রেশন পান। এ ক্ষেত্রেও সরকারি চাকরিতে এন্ট্রি পোস্ট ‘সিনিয়র স্টাফ নার্স’ (১০ম গ্রেড)। বিপিএসসি নন-ক্যাডার পরীক্ষার মাধ্যমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর এ নিয়োগ দিয়ে থাকে। এখানে পদোন্নতি আছে।

ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কী

এটি বিএনএমসির শুধু মিডওয়াইফারি বিষয়ের একটি ৩ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা কোর্স। এ ক্ষেত্রেও ভর্তি যোগ্যতা যে কোনো বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস। সাধারণত বিএনএমসি সারাদেশে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে থাকে। মেধাক্রম অনুযায়ী সরকারি নার্সিং কলেজ বা ইনস্টিটিউটগুলোয় আসন বিন্যাস করে থাকে। সরকারি নার্সিং কলেজ বা ইনস্টিটিউটগুলোয় মেধাতালিকা এবং অপেক্ষমান তালিকার মাধ্যমে নির্ধারিত আসন পূরণ হলে ভর্তি পরীক্ষায় পাস করা বাকিরা নিজেদের পছন্দমত বেসরকরি নার্সিং কলেজ বা ইনস্টিটিউটগুলোয় ভর্তি হতে পারেন। বর্তমানে নার্সিং ইনস্টিটিউট ছাড়াও বিভিন্ন কলেজে কোর্সটি পরিচালনা করা হয়। যদিও কোর্সটি কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয় না। বিএনএমসিই শিক্ষা বোর্ডের ভূমিকায় থাকে। 
একাডেমিক কোর্স সম্পন্ন হলে বিএনএমসির লাইসেন্স পরীক্ষায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে তারা ‘মিডওয়াইফ প্র্যাকটিশনার্স’ নামে রেজিস্ট্রেশন পান। সরকারি চাকরিতে এন্ট্রি পোস্ট ‘মিডওয়াইফ’ (১০ম গ্রেড)। বিপিএসসি নন-ক্যাডার পরীক্ষার মাধ্যমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর এ নিয়োগ দিয়ে থাকে। এখানেও পদোন্নতির ব্যবস্থা আছে। একই সেশনে আপনি চাইলেও সাধারণ ভর্তি পরীক্ষার মতো ৩টি কোর্সেই আবেদন করতে পারবেন না। কারণ একই দিনে (ভিন্ন প্রশ্নপত্রে) ৩টি কোর্সেরই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
  • নার্সিংয়ের কর্মক্ষেত্রঃ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নার্সদের এন্ট্রি পোস্ট ‘লেফটেন্যান্ট’ (১ম শ্রেণি) হিসেবে যোগদান করেন। পরে লেফটেন্যান্ট ক্যাপ্টেন মেজর লেফটেন্যান্ট কর্নেলে পদন্নোতি পান। এ ক্ষেত্রে নিয়োগ দিয়ে থাকে এএফএনএস। এ চাকরির জন্য শুধু নার্সিংয়ে গ্রাজুয়েশন (৪ বছর মেয়াদী বিএসসি ইন নার্সিং) করা এবং নারীদের সুযোগ দেওয়া হয়।
সিনিয়র স্টাফ নার্স হিসেবে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে নার্স কর্মকর্তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে ডিজিএনএম। এখানে বিএসসি অ্যান্ড ডিপ্লোমা ইন নার্সিং করা (নারী-পুরুষ) উভয়েরই সুযোগ থাকে।
  • নিয়োগ পরীক্ষাঃ নিয়োগ পরীক্ষা পরিচালনা করে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন। এ ক্ষেত্রে এন্ট্রি পোস্ট ২য় শ্রেণি হলেও পরে ক্রমান্বয়ে ১ম শ্রেণিতে পদোন্নতি হওয়ার সুযোগ আছে। একটি নির্দিষ্ট সময় পর সরকারি খরচে হায়ার এডুকেশন লিয়েনে ফরেন কান্ট্রিতে জবের সুযোগ দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ট্রেইনিংয়ের সুযোগ পেয়ে থাকেন এসব নার্সিং কর্মকর্তারা। যোগ্যতার ভিত্তিতে বিভিন্ন সরকারি নার্সিং কলেজ ও ইনস্টিটিউটে শিক্ষক হিসেবে পদায়ন পাওয়ার সুযোগ থাকে। সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, পুলিশ হাসপাতাল ইত্যাদি কিছু সরকারি প্রতিষ্ঠানে ২য় শ্রেণিতে আলাদাভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে।
  • স্বায়ত্তশাসিত কিছু প্রতিষ্ঠানঃ বিএসএমএমইউ (হসপিটাল সাইড), বিইপিজেডএ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদিতে ২য় শ্রেণির নার্সিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়া বিএসএমএমইউ (নার্সিং বিভাগ-শিক্ষা) এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নার্সিং অ্যান্ড হেলথ সায়েন্স ফ্যাকাল্টি) ১ম শ্রেণির লেকচারার হিসেবে সরাসরি নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে এমএসসি পিএইচডি ডিগ্রিধারী নার্সদের নিয়োগ দেওয়া হয়।

ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ভর্তির যোগ্যতা

ডিপ্লোমা ইন নার্সিং প্রোগ্রামে ভর্তির যোগ্যতার মানদণ্ড দেশ এবং প্রোগ্রামটি অফার করে এমন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। যাইহোক এখানে কিছু সাধারণ যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে
  • ন্যূনতম গ্রেডঃ কিছু প্রতিষ্ঠানের বিবেচনার জন্য উচ্চ বিদ্যালয়ে ন্যূনতম গ্রেড বা শতাংশ বা তার সমতুল্য প্রয়োজন হতে পারে।
  • বয়স সীমাঃ নার্সিং প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য একটি বয়স সীমা থাকতে পারে যদিও এটি প্রতিষ্ঠান এবং দেশ অনুসারে পরিবর্তিত হয়।
  • ব্যাকগ্রাউন্ড চেকঃ অনেক নার্সিং প্রোগ্রামে রোগীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ক্রিমিনাল ব্যাকগ্রাউন্ড চেক সহ ব্যাকগ্রাউন্ড চেকের প্রয়োজন হয়।
  • অন্যান্য প্রয়োজনীয়তাঃ প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে সুপারিশের চিঠি ব্যক্তিগত বিবৃতি বা সাক্ষাত্কারের মতো অতিরিক্ত প্রয়োজনীয়তা থাকতে পারে।
  • স্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয়তাঃ যেহেতু নার্সিংয়ের সাথে সরাসরি রোগীর যত্ন জড়িত তাই প্রার্থীদের টিকা এবং শারীরিক সুস্থতা সহ কিছু স্বাস্থ্য প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হতে পারে।
  • ইংরেজি ভাষার দক্ষতাঃ প্রার্থীদের জন্য যাদের প্রাথমিক ভাষা ইংরেজি নয় ইংরেজিতে দক্ষতার প্রমাণ প্রয়োজন হতে পারে। এটি TOEFL বা IELTS-এর মতো প্রমিত পরীক্ষার মাধ্যমে প্রদর্শিত হতে পারে।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ সাধারণত প্রার্থীদের তাদের উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষা বা বিজ্ঞানের পটভূমি সহ সমমানের যোগ্যতা সম্পন্ন করা উচিত। এতে জীববিজ্ঞান রসায়ন এবং পদার্থবিদ্যার মতো বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
  • প্রবেশিকা পরীক্ষাঃ কিছু প্রতিষ্ঠানের নার্সিং অধ্যয়নের জন্য তাদের যোগ্যতা মূল্যায়ন করার জন্য প্রার্থীদের প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে হতে পারে। এই পরীক্ষাগুলি জীববিজ্ঞান রসায়ন ইংরেজি এবং গণিতের মতো বিষয়গুলি কভার করতে পারে।
সম্ভাব্য ছাত্রদের জন্য এটি প্রয়োজনীয় যে তারা যে প্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে আগ্রহী তার নির্দিষ্ট ভর্তির প্রয়োজনীয়তাগুলি সাবধানে পর্যালোচনা করা কারণ এই প্রয়োজনীয়তাগুলি উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। অতিরিক্তভাবে ভর্তির পরামর্শদাতা বা নার্সিং প্রোগ্রামের প্রতিনিধিদের সাথে পরামর্শ যোগ্যতার মানদণ্ড এবং আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে আরও স্পষ্টীকরণ প্রদান করতে পারে।

সরকারি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং কলেজের তালিকা

বাংলাদেশে মোট ১৩৮ টি সরকারি নার্সিং কলেজ রয়েছে এবং মোট ৬,৯৬০ টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি ডিপ্লোমা নার্সিং কলেজ ৪৬ টি (আসন ২৭৩০টি) ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফেরি কলেজ ৬০ টিতে আসন ১৭৭৫ টি। সরকারি বি.এস.সি নার্সিং কলেজ আছে ১৩ টি পোস্ট বেসিক বি.এস.সি নার্সিং কলেজ ১০ টি এবং পোস্ট বেসিক বি.এস.সি ইন মিডওয়াইফেরি কলেজ ০৪টি রয়েছে এবং এম.এম.সি নার্সিং কলেজ আছে ২টি। নিচে তালিকা আকারে সকল কলেজের নাম ঠিকানা এবং আসন সংখ্যা দেয়া হয়েছে।
  • সরকারি বিএসসি নার্সিং কলেজের তালিকা
  • সরকারি নার্সিং কলেজের তালিকা (এমএসসি নার্সিং)
  • সরকারি নার্সিং কলেজের তালিকা (ডিপ্লোমা নার্সিং)
  • সরকারি নার্সিং কলেজের তালিকা (ডিপ্লোমা নার্সিং)
  • সরকারি নার্সিং কলেজের তালিকা (মিডওয়াইফারি)
  • সরকারি নার্সিং কলেজের তালিকা (পোস্ট বেসিক বিএসসি)
  • সরকারি নার্সিং কলেজের তালিকা (পোস্ট বেসিক মিডওয়াইফেরি)
  • ক্রম সরকারি নার্সিং কলেজের তালিকা (ডিপ্লোমা নার্সিং) ডিপ্লোমা নার্সিং
  • ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াই-ফেরি
  • পাবনা নার্সিং কলেজ পাবনা
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট রাংগামাটি
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট পটুয়াখালী
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সিরাজগঞ্জ
  • নার্সিং ইন্সটিটিউট মিডফোর্ড ঢাকা
  • বান্দরবান নার্সিং কলেজ বান্দরবান
  • সরকারি মিডওয়াইফেরি কলেজের তালিকা
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ ভোলা
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ যশোর
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ খুলনা
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ বগুড়া
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ ফেনী
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ কুমিল্লা
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ হবিগঞ্জ
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ সাতক্ষীরা
  • তাজউদ্দীন আহমেদ নার্সিং কলেজ গাজীপুর
  • লালমনিরহাট নার্সিং কলেজ লালমনিরহাট
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ টাংগাইল
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ ফরিদপুর
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল মাগুরা
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ দিনাজপুর
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল বরগুনা
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ নোয়াখালী
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল নওগাঁ
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ নীলফামারী
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল ঠাকুরগাঁ
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ কক্সবাজার
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল চাঁদপুর
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল পঞ্চগড়
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল কিশোরগঞ্জ
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল জামালপুর
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল ঝিনাইদহ
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল রাজবাড়ী
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল মুন্সিগঞ্জ
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল শেরপুর
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল রাজবাড়ী
  • নার্সিং ও মিডওয়াইফেরি কলেজ গোপালগঞ্জ
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল বাগেরহাট
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল কুড়িগ্রাম
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল চুয়াডাঙ্গা
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল জয়পুরহাট
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল মাদারীপুর
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল নেত্রকোণা
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল পিরোজপুর
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল মৌলভীবাজার
  • নার্সিং ইনস্টিটিউট সদর হাসপাতাল চাপাই-নবাবগঞ্জ
  • রংপুর নার্সিং কলেজ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল রংপুর
  • ঢাকা নার্সিং কলেজ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঢাকা
  • চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চট্টগ্রাম
  • রাজশাহী নার্সিং কলেজ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল রাজশাহী
  • ময়মনসিংহ নার্সিং কলেজ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ময়মনসিংহ
  • সাতক্ষীরা নার্সিং মিডওয়াইফারি কলেজঃ এই কলেজে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সিট আছে ৭০ টি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি সিট সংখ্যা ২৫ টি ও বিএসসি ইন নার্সিং সিট সংখ্যা ৫০ টি।
  • ফেনী নার্সিং মিডওয়াইফারি কলেজঃ এই কলেজে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সিট আছে ৫০ টি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি সিট সংখ্যা ২৫ টি ও বিএসসি ইন নার্সিং সিট সংখ্যা ৫০ টি।
  • ভোলা নার্সিং মিডওয়াইফারি কলেজঃ এই কলেজে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সিট আছে ৫০ টি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি সিট সংখ্যা ২৫ টি ও বিএসসি ইন নার্সিং সিট সংখ্যা ৫০ টি।
  • গোপালগঞ্জ নার্সিং মিডওয়াইফারি কলেজঃ এই কলেজে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সিট আছে ৫০ টি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি সিট সংখ্যা ২৫ টি ও বিএসসি ইন নার্সিং সিট সংখ্যা ৫০ টি।
  • নীলফামারী নার্সিং মিডওয়াইফারি কলেজঃ এই কলেজে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সিট আছে ৫০ টি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি সিট সংখ্যা ২৫ টি ও বিএসসি ইন নার্সিং সিট সংখ্যা ৫০ টি।
  • জামালপুর নার্সিং মিডওয়াইফারি কলেজঃ এই কলেজে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সিট আছে ৫০ টি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি সিট সংখ্যা ২৫ টি ও বিএসসি ইন নার্সিং সিট সংখ্যা ৫০ টি।
  • জামালপুর নার্সিং মিডওয়াইফারি কলেজঃ এই কলেজে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সিট আছে ৫০ টি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি সিট সংখ্যা ২৫ টি ও বিএসসি ইন নার্সিং সিট সংখ্যা ৫০ টি।
  • হবিগঞ্জ নার্সিং মিডওয়াইফারি কলেজঃ এই কলেজে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সিট আছে ৫০ টি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি সিট সংখ্যা ২৫ টি ও বিএসসি ইন নার্সিং সিট সংখ্যা ৫০ টি।

ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কি

এই কলেজে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সিট আছে ৮০ টি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি সিট সংখ্যা ২৫ টি ও বিএসসি ইন নার্সিং সিট সংখ্যা ৫০ টি। মিডওয়াইফারিতে ডিপ্লোমা হল একটি বিশেষ শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম যা ব্যক্তিদের মিডওয়াইফ হওয়ার জন্য প্রস্তুত করে। মিডওয়াইফারি একটি স্বাস্থ্যসেবা পেশা যা গর্ভাবস্থা প্রসবকালীন এবং প্রসবোত্তর সময়কালে মহিলাদের যত্ন প্রদানের পাশাপাশি নবজাতকের যত্ন প্রদানের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।ডিপ্লোমা প্রোগ্রামে সাধারণত প্রসবপূর্ব যত্ন প্রসবকালীন শিক্ষা শ্রম এবং প্রসবের কৌশল প্রসবোত্তর যত্ন নবজাতকের যত্ন বুকের দুধ খাওয়ানোর সহায়তা এবং মহিলাদের স্বাস্থ্য সমস্যা সহ বিভিন্ন বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকে।
https://draft.blogger.com/blog/post/edit/3522845037671558292/8530067308452611139
ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীরা সাধারণত শ্রেণীকক্ষের নির্দেশনা এবং হাতে-কলমে ক্লিনিকাল অভিজ্ঞতা উভয়ই পায় যাতে নারী এবং নবজাতকদের নিরাপদ এবং সহায়ক যত্ন প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং জ্ঞান বিকাশ করা যায়। প্রোগ্রামটি শেষ হওয়ার পরে স্নাতকরা লাইসেন্সপ্রাপ্ত বা নিবন্ধিত মিডওয়াইফ হওয়ার যোগ্য হয় যে দেশ বা অঞ্চলের প্রবিধানের উপর নির্ভর করে তারা অনুশীলন করতে চায়। তারা হাসপাতাল জন্মদান কেন্দ্র ক্লিনিক সহ বিভিন্ন সেটিংসে কাজ করতে পারে বা হোম প্রসব পরিষেবা প্রদান করতে পারে।

ছেলেদের নার্সিং করার যোগ্যতা

ছেলেরা কি নার্সিং পড়তে পারে হ্যা ছেলেরা নার্সিং পড়তে পারে। ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন নার্সিং ও ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ভর্তির জন্য পুরুষ প্রার্থীর ক্ষেত্রে সরকারি প্রতিষ্ঠানে নির্দিষ্ট আসনের ১০ শতাংশ এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট আসনের ২০ শতাংশ ভর্তিযোগ্য হইবে। নার্সিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহী ছেলেদের যোগ্যতা মেয়েদের বা এই ক্ষেত্রে আগ্রহী অন্য কারও মতোই। এখানে সাধারণ যোগ্যতা এবং পদক্ষেপ রয়েছে
  • আইনি প্রয়োজনীয়তাঃ এখতিয়ারের উপর নির্ভর করে নার্সদের জন্য অতিরিক্ত আইনি প্রয়োজনীয়তা থাকতে পারে যেমন ব্যাকগ্রাউন্ড চেক বা নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য স্ক্রীনিং।
  • শিক্ষাঃ একটি উচ্চ বিদ্যালয় ডিপ্লোমা বা সমতুল্য সাধারণত একটি নার্সিং প্রোগ্রামে প্রবেশের প্রয়োজন হয়। কিছু হাই স্কুল কোর্স যেমন জীববিদ্যা রসায়ন এবং শারীরস্থান উপকারী হতে পারে।
  • অবিরত শিক্ষাঃ নার্সিং এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে অবিচ্ছিন্ন শিক্ষা এবং পেশাদার বিকাশের প্রয়োজন। অনেক নার্স তাদের কর্মজীবন জুড়ে আরও শিক্ষা সার্টিফিকেশন বা বিশেষীকরণ অনুসরণ করে।
  • শারীরিক সুস্থতাঃ নার্সিং শারীরিকভাবে চাহিদাপূর্ণ হতে পারে যার জন্য একজনের পায়ে দীর্ঘক্ষণ থাকা এবং রোগীদের তোলা বা সরানো প্রয়োজন। ভালো শারীরিক স্বাস্থ্য এবং স্ট্যামিনা ক্ষেত্রে সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ
  • লাইসেন্সিংঃ নার্সিং প্রোগ্রাম শেষ করার পর স্নাতকদের অবশ্যই লাইসেন্সপ্রাপ্ত নিবন্ধিত নার্স (RN) হওয়ার জন্য NCLEX-RN পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এই পরীক্ষা নিরাপদ এবং কার্যকর নার্সিং অনুশীলনের জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান এবং দক্ষতা পরীক্ষা করে।
  • নার্সিং প্রোগ্রামঃ একটি স্বীকৃত নার্সিং প্রোগ্রাম সম্পূর্ণ করুন। এটি হতে পারে একটি ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম নার্সিং-এ একটি সহযোগী ডিগ্রি (ADN) অথবা নার্সিং-এ স্নাতক ডিগ্রি (BSN)। BSN প্রোগ্রামগুলি সাধারণত আরও ব্যাপক শিক্ষা প্রদান করে এবং দীর্ঘমেয়াদে আরও ভাল চাকরির সম্ভাবনা অফার করতে পারে।
  • দক্ষতা এবং বৈশিষ্ট্যঃ নার্সিংয়ের জন্য প্রযুক্তিগত দক্ষতা সহানুভূতি সমবেদনা এবং শক্তিশালী যোগাযোগ ক্ষমতার সমন্বয় প্রয়োজন। নার্সদের অবশ্যই চাপের মধ্যে ভালভাবে কাজ করতে সমালোচনামূলকভাবে চিন্তা করতে এবং চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হতে হবে।
এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে নার্সিং পেশা ক্রমবর্ধমান বৈচিত্র্যময় এবং ছেলে বা মেয়েদের জন্য কোন লিঙ্গ-নির্দিষ্ট যোগ্যতা নেই। উভয় লিঙ্গ নার্সিং অনুসরণ করতে সমানভাবে উত্সাহিত করা হয় যদি তাদের পেশার প্রতি আগ্রহ যোগ্যতা এবং উত্সর্গ থাকে।

আর্টস নিয়ে পড়ে নার্সিং করার উপায়

বাংলাদেশ নার্সিং এন্ড মিডওয়াইফারি কাউন্সিল থেকে বিভিন্ন ধরনের কোর্স বর্তমান সময় চালু করা হয়েছে যে কোর্সগুলো করার মধ্য দিয়ে আপনি নার্সিং পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পারবেন। জেনারেল এ পড়াশোনা করে এদেশে চাকরি পাওয়া বর্তমান সময়ের খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে এবং অনেকেই প্রফেশনাল করছে ভর্তি হয়ে নিজেদেরকে কাজের উপযোগী করে তুলে বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাচ্ছে। তাই আপনি যদি জেনারেল এ পড়াশোনা না করে প্রফেশনাল কোর্স করতে চান এবং এক্ষেত্রে নার্সিং কোর্স বেছে নিতে চান তাহলে বলবো যে উত্তম সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পেরেছেন। তবে নার্সিং যেহেতু মেডিকেল সংক্রান্ত একটা কোর্সে সেহেতু এখানে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পড়াশোনা করতে পারলে আপনার প্রত্যেকটি বিষয় বুঝতে অনেক সুবিধা হবে। তাই বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের ভর্তির অগ্রাধিকার প্রদান করা হয়।
কেউ যদি মানবিক বিভাগ থেকে পড়াশোনা করেন এবং সে ক্ষেত্রে ভর্তি হওয়া যাবে কিনা বলে জানতে চান তাহলে এখান থেকে তা জেনে নিন। তবে যারা ডিপ্লোমা ইন নার্সিং করতে চান তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড এইচ এস সি তে যদি মানবিক বিভাগ থেকে পড়াশোনা করে থাকেন তাহলে তাও আবেদন করা যাবে। অর্থাৎ এখানকার আলোচনার ভিত্তিতে আপনারা এটা বুঝতে পারলেন যে আপনি যদি আর্স থেকে পড়াশোনা করে থাকেন এবং ডিপ্লোমা ইন নার্সিং কোর্সে ভর্তি হতে চান তাহলে ভর্তির ফরম উত্তোলন করে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।বর্তমানে আমাদের দেশের সরকারি নার্সিং কলেজগুলোতে ভর্তি করানোর পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের বেসরকারি নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়ে উঠছে। কারণ দেশের বিভিন্ন পরিমাণ মেডিকেল করে উঠছে অথবা বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র গড়ে ওঠার কারণে নার্সিং পোস্টে অনেক ব্যক্তি নিয়োগ পেয়ে থাকে।জেনারেল এ পড়াশোনা করার চাইতে প্রফেশনাল এ সকল কোর্সে পড়াশোনা করার মধ্য দিয়ে নিজেদের কাজের একটা অগ্রাধিকার বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তাই আপনারা এখান থেকে এই তথ্যটি জেনে নিতে পারলেন বলে কেউ যদি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং এ ভর্তি হতে চান তাহলে এখন থেকে প্রস্তুতি গ্রহণ করা শুরু করে দিন। ডিপ্লোমা ইন নার্সিং কোর্স করার ক্ষেত্রে আপনাদের প্রশ্ন পত্র সহজভাবেই করা হবে এবং এক্ষেত্রে আপনাদেরকে পরবর্তীতে বিজ্ঞান বিষয়ক বেশ কিছু বিষয় জানা হবে বলে একটু বেশি পরিশ্রম করতে হবে। সর্বোপরি দৈনন্দিন জীবনে আপনাদের মনের ভেতরে উঠে আসা বিভিন্ন ধরনের যুক্তিসঙ্গত প্রশ্নের উত্তর আমরা প্রদান করে আসছি বলে অনেক কিছুই জেনে নিতে পারেন। এছাড়াও আপনাদের যদি আরো কোন কিছু জানার প্রয়োজন হয়ে থাকে অথবা শিক্ষা সংক্রান্ত কোনো বিষয় যদি প্রয়োজন হয়ে থাকে তাহলে কমেন্ট সেকশনে আপনাদের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে লিখে জানালে তা সরবরাহ করতে পারব। আশা করি উপরের আলোচনার ভিত্তিতে আপনারা মানবিক বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হওয়ার পর নার্সিং করতে ভর্তি হতে পারবেন কিনা তা জেনে নিতে পেরেছেন।

মানবিক নিয়ে পড়ে নার্সিং করার উপায়

মানবিক অধ্যয়ন প্রকৃতপক্ষে নার্সিং পেশার জন্য একটি মূল্যবান ভিত্তি প্রদান করতে পারে। যদিও নার্সিংয়ের ঐতিহ্যগত পথটি প্রায়শই বিজ্ঞানের উপর জোর দেয় নার্সিং শিক্ষায় মানবিক কোর্সগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা বিভিন্ন উপায়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষী নার্সদের দক্ষতা এবং দৃষ্টিভঙ্গি বাড়াতে পারে
  • সহানুভূতি এবং সহানুভূতিঃ সাহিত্য দর্শন এবং নীতিশাস্ত্রের মতো মানবিক কোর্সগুলি মানুষের অভিজ্ঞতা মূল্যবোধ এবং আবেগকে গভীরভাবে বোঝাতে পারে। এই বোঝাপড়া সহানুভূতি এবং সহানুভূতি কার্যকর রোগীর যত্নের জন্য প্রয়োজনীয় গুণাবলীকে লালন করতে পারে।
  • নৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণঃ নার্সিং প্রায়ই জটিল নৈতিক দ্বিধা নেভিগেট জড়িত। নৈতিকতা এবং নৈতিক দর্শনের কোর্সগুলি নার্সদেরকে নৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কাঠামো প্রদান করতে পারে তাদেরকে চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে রোগীর স্বায়ত্তশাসন মর্যাদা এবং সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
  • যোগাযোগের দক্ষতাঃ নার্সিং রোগী পরিবার এবং স্বাস্থ্যসেবা দলের সাথে অবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ জড়িত। লিখিত বক্তৃতা এবং যোগাযোগের কোর্সগুলি নার্সদের শক্তিশালী মৌখিক এবং লিখিত যোগাযোগ দক্ষতা বিকাশে সাহায্য করতে পারে তাদের জটিল চিকিৎসা তথ্য স্পষ্টভাবে এবং সহানুভূতিশীলভাবে জানাতে সক্ষম করে।
  • সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনাঃ মানবিক কোর্সগুলি সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা এবং বিশ্লেষণকে উত্সাহিত করে। ইতিহাস অধ্যয়ন উদাহরণস্বরূপ নার্সদের সামাজিক সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটগুলি বুঝতে সাহায্য করতে পারে যা স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা এবং রোগীর অভিজ্ঞতাকে রূপ দেয়। এই সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি নার্সিং অনুশীলন এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণকে জানাতে পারে।
  • সাংস্কৃতিক যোগ্যতাঃ নার্সিং ক্রমবর্ধমান বৈচিত্র্যময় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক পটভূমির রোগীদের সাথে। নৃবিজ্ঞান সমাজবিজ্ঞান এবং সাংস্কৃতিক অধ্যয়নের কোর্সগুলি নার্সদের সাংস্কৃতিক দক্ষতার বিকাশে সাহায্য করতে পারে - বিভিন্ন সংস্কৃতির ব্যক্তিদের সাথে বোঝার সম্মান করার এবং কার্যকরভাবে যোগাযোগ করার ক্ষমতা।
  • আত্ম-প্রতিফলন এবং সুস্থতাঃ নার্সিং আবেগগতভাবে দাবি করতে পারে এবং বার্নআউট একটি উল্লেখযোগ্য উদ্বেগ। শিল্প সঙ্গীত এবং মননশীলতার মতো মানবিক কোর্সগুলি নার্সদের মধ্যে আত্ম-প্রতিফলন স্থিতিস্থাপকতা এবং সুস্থতার অনুশীলনকে উন্নীত করতে পারে তাদের চাপের সাথে মোকাবিলা করার এবং তাদের সুস্থতা বজায় রাখার ক্ষমতা বাড়াতে পারে।
  • ন্যারেটিভ মেডিসিনঃ ন্যারেটিভ মেডিসিন একটি আন্তঃবিষয়ক পদ্ধতি যা স্বাস্থ্যসেবায় গল্প বলাকে অন্তর্ভুক্ত করে নার্সদের জন্য বিশেষভাবে মূল্যবান হতে পারে। বর্ণনামূলক ওষুধ অধ্যয়ন নার্সদের রোগীদের বর্ণনাকে চিনতে এবং সম্মান করতে ক্লিনিকাল অনুশীলনে গভীর বোঝাপড়া সহানুভূতি এবং সংযোগ বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। নার্সিং শিক্ষায় মানবিক বিষয়গুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা প্রশিক্ষণের বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত দিকগুলির পরিপূরক হতে পারে নার্সদের দক্ষতা দৃষ্টিভঙ্গি এবং সামগ্রিক রোগী-কেন্দ্রিক যত্ন প্রদানের ক্ষমতাকে সমৃদ্ধ করতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url